চেয়ারপার্সন – শামীম আক্তার চৌধুরী
এই প্রকল্পের অধীনে ২০১৮ সাল থেকে সচেতনতার জন্য বিবিধমুখী প্রচারের ব্যবস্থা করা হয়। কারণ আমাদের দেশে প্রতি বছর বহু নারী এই অসুখের শিকার হন।
মূলত নারী স্বাস্থ্য বিষয়ক ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা, বাল্য বিবাহ ও ঘন ঘন সন্তান প্রসব, অপ্রাপ্ত বয়সে যৌন সম্পর্ক স্থাপন, স্বামীর একাধিক বিবাহ এবং সেই সাথে সমাজের ভয়ে সঠিক সময়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন না হওয়া ইত্যাদি। বাংলাদেশ মহিলা সমিতি ক্লিনিক স্থাপনের মাধ্যমে পূর্ণাঙ্গ জরায়ু মুখের ক্যান্সার পরিষেবা প্রদান করার বিষয়ে ইতোমধ্যেই পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।